The 30-Day Weight Loss Challenge. এক মাসে ওজন কমানোর উপায়
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটিও সাবস্ক্রাইব করে রাখুন বিভিন্ন আপডেট পাওয়ার জন্য।
The 30-Day Weight Loss Challenge. লকডাউন কাটল দীর্ঘ কাল ধরে। এখনও জীবন ঠিক আগের ধারায় চলছে না। বাড়ি থেকে বেরনো কমেছে। হাঁটাচলা কমেছে। নিয়ম করে আসন-ব্যয়াম করা হয় না। উল্টে খাওয়া দাওয়া বেড়েছে আগের থেকে বেশি। কারণ বাড়িতে দীর্ঘ সময় কাটছে ‘কাজ নেই তো খই ভাজা’র বদলে টুক টাক খাওয়া দাওয়া। এদিকে ওজন বাড়ছে। এবার একটু সচেতন না হলেই নয়।
The 30-Day Weight Loss Challenge. প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন কমানোর উপায়! ৩০ দিনে ওজন কমানোর উপায়! আজ হদিশ দেব এমন একটি খাবারের যা তিন বেলাই খান। আর ফল পান হাতে গরম। ওজন কমানোর খাবার তালিকা নজর দিলেই ওটসের নাম আসে। ওটস ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। যা খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না। ফলে বার বার খাওয়ার প্রবণতা কমে। শীতে ওজন কমানোর উপায় হিসাব ওটস বেশ কার্যকরী হতে পারে।
কি আছে ওটসে?
ওটস এর উপাদান কি কি? প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার হল ওটস্। এছাড়াও আছে প্রচুর পরিমানে কপার, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, থিয়ামিন, ভিটামিন, প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন বি১, বি৫ ইত্যাদি। শিশুর জন্য ওটসের উপকারিতার কথা বলেন চিকিৎসকেরাও।
ওজন কমাতে জুরি মেলা ভার ওটসের। ওজন কমাতে ওটস খাওয়ার নিয়ম কি? ওটস ফাইবার যুক্ত খাবার। এই খবার খেলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরে থাকে। ওটসের আঁশ খিদে কমায় এবং পেট পরিষ্কার রাখে। দিনের প্রধান তিনটে মিলেই যদি ওটস রাখা যায় তাহলে দ্রুত ফল পাওয়া যাবে। দুধ বা দই দিয়ে খেতে পারেন। তার সঙ্গে মরসুমি ফল দিয়েও খেলে স্বাদ বাড়বে আর আপনার ফল খাওয়াও হয়ে গেল। ওটসের রেসিপি নিয়ে ভাবছেন? ওটস তরকারি দিয়ে খেতেও বেশ লাগে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ওটস। এখন বয়স বাড়ার সঙ্গেই আসে কোলেস্টেরলের সমস্যা আর তার হাত ধরে আসে হার্টের সমস্যা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ওটসে থাকা বেটা-গ্লুক্যান আঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। শরীরে কার্বোহাইড্রেট হজমে সাহায্য করে ওটসে থাকা ভিটামিন বি।
কাজেই দেরি না করে আজ থেকেই শুরু করুন ওটসের ডায়েট আর ওজন রাখুন নিয়ন্ত্রণে। মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় হিসাবে ওটস বেশ জনপ্রিয়।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
Pingback: কারখানার যন্ত্রাংশ চুরির ঘটনায় কাঁকসার রাজবাঁধে ধৃত ২